Site icon Fisheries Gurukul [ মৎস্য গুরুকুল ] GOLN

বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ

বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ ।

বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ

 

 

মাছ

মাছ শীতল রক্তবিশিষ্ট জলজ মেরুদণ্ডী প্রাণী। এরা অভ্যন্তরীণ ফুলকার সাহায্যে শ্বাস-প্রশ্বাস নেয় এবং পাখনার সাহায্যে পানিতে সাঁতার কেটে দেহের ভারসাম্য রক্ষা করে। মাছ কর্ডাটা পর্বের ভার্টিব্রাটা উপ-পর্বের অসটিথিস শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত।

মাছের বৈশিষ্ট্য

মাছের কতিপয় বৈশিষ্ট্য নিচে দেয়া হলো-

 

গুগোল নিউজে আমাদের ফলো করুন

 

মাৎস্য ও মাৎস্য সম্পদ

মানুষের খাদ্য হিসেবে গ্রহণযোগ্য পানিতে বসবাসকারী সকল জীবকূল এবং উদ্ভিদকূল যা অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে ফিশারিজের ভাষায় তাকে মাৎস্য বলে। যেমন- মাছ, সাপ, ব্যাঙ, চিংড়ি, কাঁকড়া, কুঁচে, শৈবাল ইত্যাদি। আর এসকল প্রাণী ও উদ্ভিদের বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে পালন বা বংশবৃদ্ধির প্রচেষ্টা, সহনশীল আহরণ, সংরক্ষণ ও বিপণনকে মাৎস্যচাষ বলে ৷
পানিতে বসবাসকারী সকল প্রাণী এবং উদ্ভিদ, যার অর্থনৈতিক গুরুত্ব রয়েছে তা মাৎস্য সম্পদ হিসেবে পরিচিত। যেমন- মাছ, সাপ, ব্যাঙ, চিংড়ি, কাঁকড়া, শৈবাল ইত্যাদি। মাৎস্য সম্পদভুক্ত এসব প্রাণী ও উদ্ভিদ মানুষের খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

 

 

মাছচাষ

কোন একক আয়তনের জলাশয়ে স্বাভাবিকভাবে বা প্রাকৃতিক উপায়ে যে পরিমাণ মাছ উৎপাদিত হয় বিভিন্ন পদ্ধতি প্রয়োগ করে তার চেয়ে বেশি পরিমাণ মাছ উৎপাদন করার কৌশলকে মাছচাষ বলে। ধরা যাক, ১ বিঘা আয়তনের জলাশয়ে স্বাভাবিকভাবে বছরে ২০০ কেজি মাছ উৎপাদন হয়। কিন্তু ঐ একই আয়তনের জলাশয়ে উপযোগী ও উন্নত কলাকৌশল প্রয়োগ করে যদি ৮০০ কেজি মাছ উৎপাদন করা হয় তবে তাকে মাছচাষ বলে । এসব কৌশলের মধ্যে জলজ আগাছা ও রাক্ষুসে মাছ অপসারণ, উন্নত মানের পোনা মজুদ, সম্পূরক খাদ্য প্রয়োগ, রোগ-বালাই দমন, ব্যবস্থাপনার মান উন্নয়ন ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য ।

আরও দেখুনঃ

Exit mobile version