আজকে আমাদের আলোচনার বিষয়-মাছের প্রণোদিত প্রজননে প্রয়োজনীয় উপকরণ
মাছের প্রণোদিত প্রজননে প্রয়োজনীয় উপকরণ
একটি হ্যাচারিতে বিভিন্ন প্রকার যন্ত্রপাতি ও উপকরণের প্রয়োজন হয় । এগুলোর মধ্যে স্বল্পমূল্যের প্লাস্টিকের মগ, বালতি, পাইপ ইত্যাদি থেকে শুরু করে বেশি দামি যন্ত্র যেমন মাইক্রোস্কোপ, সেন্ট্রিফিউগাল মেশিন, রেফ্রিজারেটর ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়। তাছাড়া রয়েছে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদক, রাসায়নিক দ্রব্যাদি, কীটনাশক, জৈব-অজৈব সার এবং মাছের খাবার।
হ্যাচারি সফল পরিচালনার জন্য এ সব যন্ত্রপাতি ও উপকরণ যথাযথভাবে সংরক্ষণ ও রক্ষণাবেক্ষণ করা প্রয়োজন। হ্যাচারি পরিচালনার জন্য সবচেয়ে বেশি পরিমাণ ব্যবহৃত হয় বিভিন্ন ধরনের উত্তেজক পদার্থ যার উপর মাছের ডিম ছাড়ার হার নির্ভর করে । নিম্নে বিভিন্ন প্রকার উত্তেজক পদার্থের নাম, প্রাপ্তিস্থান, প্রকৃতি ও উৎস দেওয়া হলো :
মাছ চাষে ব্যবহৃত কতিপয় উপকরণসমূহের নাম, প্রয়োগের উদ্দেশ্য, প্রয়োগ মাত্রা এবং প্রয়োগ পদ্ধতি : মাছ চাষের ক্ষেত্রে প্রায় সময়ই আমরা বিভিন্ন ধরনের উপকরণ বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করে থাকি । একই উপকরণ অল্প মাত্রায় ব্যবহার করলে মাছ চাষে সফলতা বয়ে আনতে পারে। আবার সেই উপকরণই বেশি মাত্রায় ব্যবহার করলে মাছ মারাও যেতে পারে। তাই যে কোনো উপকরণ প্রয়োগের সময় অবশ্যই প্রয়োগের উদ্দেশ্য জেনে সুনির্দিষ্ট মাত্রায় প্রয়োগ করতে হয়। অতীব প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহের নাম, প্রয়োগের উদ্দেশ্য, প্রয়োগের মাত্রা এবং প্রয়োগ পদ্ধতি নিম্নে দেওয়া হলো :
১. রাক্ষুসে ও অবাঞ্ছিত মাছ দূরীকরণের উপকরণসমূহ :
ক. রোটেনন পাউডার :
প্রয়োগের উদ্দেশ্য : রাক্ষুসে ও অবাঞ্ছিত মাছ দূরীকরণ ।
প্রয়োপমাত্রা : ৩০-৩৫ গ্রাম/শতাংশ/ফুট পানি ।
প্রয়োগ পদ্ধতি : পরিমাণমতো রোটেনন পাউডার একটি সুবিধাজনক পাত্রে নিয়ে আস্তে আস্তে অল্প অল্প করে পানি যোগ করে পেস্টের মতো কাঁই তৈরি করতে হবে। অতঃপর উক্ত কাঁই সমান তিন ভাগে ভাগ করে দুই ভাগ গুলে তরল করে এবং এক ভাগ ছোট ছোট বল তৈরি করে সমস্ত রোটেনন পুকুরে সমানভাবে ছিটিয়ে দিতে হবে।
খ. ব্লিচিং পাউডার :
প্রয়োগের উদ্দেশ্য : রাক্ষুসে ও অবাঞ্ছিত মাছ দূরীকরণ ।
প্রয়োগের মাত্রা : ১ কেজি/শতাংশ/ফুট পানি ।
প্রয়োগের পদ্ধতি : পরিমান মতো ব্লিচিং পাউডার পানির সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে সমস্ত পুকুরে ছিটিয়ে দিতে
হবে।
গ. চিংড়ি দূরীকরণ :
উপকরণের নাম সিমবুশ
প্রয়োগের উদ্দেশ্য : গুঁড়া চিংড়ি দূরীকরণে ।
প্রয়োগের মাত্রা : ৩ মিলি/শতাংশ/ফুট পানি ।
প্রয়োগের পদ্ধতি : প্রয়োজনীয় মাত্রায় সিমবুশ একটি সুবিধাজনক পাত্রে নিয়ে পানির সাথে ভালোভাবে
মিশিয়ে পাতলা দ্রবণ তৈরি করে সমস্ত পুকুরে ছিটিয়ে দিতে হবে ।
৩.জলজ আগাছা দমন :
উপকরণের নাম : সিম জন
প্রয়োগের উদ্দেশ্য : নিমজ্জিত জলজ আগাছা ধংসের জন্য ব্যবহৃত হয়। যেমন- নাজাজ, ঝাঁঝি ইত্যাদি ৷
প্রয়োগের মাত্রা : ৩ মি গ্রাম/লিঃ
প্রয়োগের পদ্ধতি : প্রয়োজনীয় মাত্রায় ওষুধ পানিতে গুলে নিয়ে সারা পুকুরে সমভাবে ছিটিয়ে দিতে হবে ।
৪. পুষ্টি উপাদান যুক্ত করে ঘোলাত্ব দূরীকরণ এবং পানি বিশোধন উপকরণ :
ক. উপকরণের নাম : পোড়া চুন
প্রয়োগের উদ্দেশ্য : মাটি থেকে বিভিন্ন প্রকার পুষ্টি উপাদান পানিতে মুক্ত করতে এবং ঘোলাত্ব দূর করতে সহায়তা করে । মাছের জন্য ক্ষতিকর এমন সব রোগ বিস্তারের উৎস রোগজীবাণু এবং রোগজীবাণু বহনকারী পরজীবী ধ্বংস করে।
প্রয়োগ মাত্রা : ১ কেজি/শতাংশ/৫ ফুট পানি ।
প্রয়োগ পদ্ধতি : প্রয়োজনীয় মাত্রায় চুন সুবিধাজনক পাত্রে কমপক্ষে ৭-৮ ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে পরে ঠাণ্ডা হলে পানি যোগে পাতলা দ্রবণ তৈরি করে পাড় ও বকচরসহ সমস্ত পুকুর সমভাবে ছিটিয়ে দিতে হবে। তবে গরম অবস্থায় চুন প্রয়োগ না করাই ভালো ।
খ. উপকরণের নাম : ফিটকিরি
প্রয়োগের উদ্দেশ্য : পানির ঘোলাত্ব দূরীকরণে ফিটকিরি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে
প্রয়োগ মাত্রা ১০০-১৫০ গ্রাম/শতাংশ।
প্রয়োগ পদ্ধতি : প্রয়োজনীয় পরিমাণ ফিটকিরি পানির সাথে গুলিয়ে সারা পুকুর ছিটিয়ে দিতে হবে ।
গ. ব্লিচিং পাউডার :
প্রয়োগের উদ্দেশ্য : পানি বিশোধন চুনের পরিবর্তে ঘোলাত্ব দূর করতে এবং ক্ষতিকার রোগজীবাণু ধ্বংস
করতেও ব্যবহৃত হয় ।
প্রয়োগ মাত্রা : ৫০০ গ্রাম/শতাংশ/৫ ফুট পানি ।
প্রয়োগ পদ্ধতি : প্রয়োজনীয় মাত্রায় ব্লিচিং পাউডার সুবিধাজনক পাত্রে কমপক্ষে ৭-৮ ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে পরে ঠাণ্ডা হলে পানি যোগে পাতলা দ্রবণ তৈরি করে পাড় ও বকচরসহ সমস্ত পুকুরে সমভাবে ছিটিয়ে দিতে
হবে । তবে গরম অবস্থায় ব্লিচিং পাউডার প্রয়োগ না করাই ভালো ।
৫.পানি বিশোধন উপকরণ :
উপকরণের নাম : জিওলাইট
প্রয়োগের উদ্দেশ্য : পানির গুণগত মান ঠিক রাখতে ও আধুনিক উপায়ে পুকুর প্রস্তুতে ব্যবহৃত হয় । ফলে মাছ রোগমুক্ত পরিবেশ দ্রুত বৃদ্ধি লাভ করতে পারে ।
প্রয়োগর মাত্রা : পুকুর প্রস্তুতকালীন সময়ে ২০ কেজি/একর এবং পরবর্তীতে ১০ কেজি/একর ৩০-৪০ দিন পর পর প্রয়োগ করলে ভালো ফল লাভ করা যায় ।
প্রয়োগ পদ্ধতি : প্রয়োজনীয় মাত্রায় জিওলাইট সুবিধাজনক পাত্রে কমপক্ষে ৭-৮ ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে পরে ঠাণ্ডা হলে পানি যোগে পাতলা দ্রবণ তৈরি করে পাড়ে ও বকচরসহ সমস্ত পুকুরে সমভাবে ছিটিয়ে দিতে হবে । তবে গরম অবস্থায় জিওলাইট প্রয়োগ না করাই ভালো ।
৬) পোনা শোধন উপকরণ:
উপকরণের নাম : পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেট
প্রয়োগের উদ্দেশ্য : পোনা শোধন বা পোনাকে জীবাণুমুক্ত করতে ব্যবহৃত হয় ।
প্রয়োগ মাত্রা : একটি হাফড্রাম বা বড় পাতিল ১০ লিটার পানি নিয়ে তার মধ্যে ১ চামচ বা ৫ গ্রাম পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেট গুলিয়ে একটি দ্রবণ তৈরি করতে হবে। এরপর উক্ত দ্রবণে পরিবহনকৃত মাছ ছোট একটি জালে নিয়ে ৩০ সেকেন্ড উক্ত দ্রবণে গোসল করিয়ে পরে পুকুরে ছেড়ে দিতে হয়।
৭) শেওলা ও পরজীবী নিয়ন্ত্রক উপকরণ :
১। উপকরণের নাম : কপার সালফেট বা তুঁতে
প্রয়োগের উদ্দেশ্য : পুকুরে যদি অত্যধিক পরিমাণে ফাইটোপ্লাঙ্কটন জন্মে বা পানির মধ্যে/উপর শেওলার
স্তর পড়ে তাহলে এটা ব্যবহৃত হয়।
প্রয়োগ মাত্রা ১০ গ্রাম/শতাংশ/ফুট পানি ।
প্রয়োগের পদ্ধতি : প্রয়োজনীয় পরিমাণ তুঁতে ছোট ছোট পোঁটলায় বেঁধে পানির উপর থেকে ৪-৬ ফুট নিচে বাঁশের খুঁটিতে বেঁধে রাখলে বাতাসে পানিতে ঢেউয়ের ফলে তুঁতে পানিতে মিশে শেওলা দূর করবে ।
৮) জলজ পোকামাকড় দূর করার উপকরণ :
ক. উপকরণের নাম : সুমিথিয়ন বা সমগোত্রীয়/অর্থাৎ অর্গানোফসফেট জাতীয় বিষ প্রয়োগের উদ্দেশ্য : জলজ পোকামাকড় দমন বিশেষ করে হাঁসপোকা দমনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
প্রয়োগ পদ্ধতি:
রেণু পোনা ছাড়ার ১২ ঘন্টা পূর্বে প্রয়োজনীয় মাত্রায় সুমিথিয়ন পানিতে গুলে নিয়ে বকচরসহ সমস্ত পুকুরে সমানভাবে ছিটিয়ে দিতে হবে।
খ. উপকরণের নাম । ডিপ্টারেক্স
প্রয়োগের উদ্দেশ্য : যেহেতু সুমিথিয়ন ব্যবহার করলে শুধুমাত্র হাঁসপোকা মারা যায় কিন্তু রেণু পোনার শত্রু ক্লাডোসেরা ও কপিপোড়া মারা যায় না। তাই ডিপটারেক্স ব্যবহার করলে হাঁসপোকা, ক্লাডোসেরা ও ব্যবহার না করে ডিপটারেক্স ব্যবহার করা সবচেয়ে ভালো ।
কপিপোড়া মারা যায় । কিন্তু রেণু পোনার প্রিয় খাদ্য রোটিফার বেঁচে থাকে। তাই নার্সারি পুকুরে সুমিথিয়ন
প্রয়োগ মাত্রা ১০ গ্রাম/শতাংশ/ফুট পানি।
প্রয়োগ পদ্ধতি : রেণু পোনা ছাড়ার ২৪ ঘণ্টা পূর্বে প্রয়োজনীয় মাত্রায় ডিপটারেক্স পানিতে গুলে নিয়ে বকচরসহ সমস্ত পুকুরে সমভাবে ছিটিয়ে দিতে হবে।
৯) কতিপয় রোগ দমন
ক. উপকরণের নাম ক্লোরাম ফেনিকল ।
প্রয়োগের উদ্দেশ্য : ক্ষতরোগ নিরাময়ের জন্য ।
প্রয়োগ মাত্রা : ব্রুডফিশের জন্য ইনজেকশন হিসেবে ২৫ মিলিগ্রাম/কেজি মাছ/সপ্তাহ ছোট মাছের জন্য ২০০ মিলি গ্রাম/কেজি খাদ্যের সঙ্গে ।
প্রয়োগের পদ্ধতি : বড় মাছের ক্ষেত্রে প্রতিকেজি মাছের জন্য ২৫ মি. গ্রাম হারে উক্ত অ্যান্টিবায়োটিক সপ্তাহে ১ দিন মোট তিন সপ্তাহে ৩টি ইনজেকশন মাংসপেশিতে দিলে মাছ দ্রুত ভালো হয়ে যায়। আবার মাছ যদি ছোট হয় তাহলে প্রতি কেজি খাদ্যের সঙ্গে ২০০ মি. গ্রাম উপরোক্ত অ্যান্টিবায়েটিক পাউডার মিশিয়ে মাছকে খাওয়াতে হবে ।
খ. উপকরণের নাম : অক্সিটেট্রাসাইক্লিন
প্রয়োগের উদ্দেশ্য : ক্ষতরোগের জন্য ।
প্রয়োগ মাত্রা : ব্রুডফিশের জন্য ইনজেকশন হিসেবে ১০ মি. গ্রাম/কেজি মাছ/ সপ্তাহ, ছোট মাছের জন্য ১০০ মিঃ গ্রাম কেজি খাদ্যের সঙ্গে।
প্রয়োগ পদ্ধতি : বড় মাছের ক্ষেত্রে উক্ত অ্যান্টিবায়েটিক সপ্তাহে ১ দিন মোট ৩ সপ্তাহে ৩টি ইনজেকশন মাংস পেশিতে দিলে মাছ দ্রুত ভালো হয়ে যায় ।
গ উপকরণের নাম : কপার সালফেট বা তুঁতে
প্রয়োগের উদ্দেশ্য : ক্ষতরোগের জন্য ।
মাত্রা প্রয়োগ পদ্ধতি : ১ মি. গ্রাম / লিঃ/ সপ্তাহ এভাবে সপ্তাহে ১ বার মোট তিন সপ্তাহ পর্যন্ত । প্রয়োগ পদ্ধতি : প্রাথমিক পর্যায়ে আক্রান্ত মাছকে ১ লিটার পানি ১ মি. গ্রাম তুঁতে যোগ করে দ্রবণ তৈরি করে, উক্ত দ্রবণে ১ ঘণ্টা রেখে এভাবে সপ্তাহে একবার, মোট ৩ বার মাছকে গোসল করিয়ে পরিষ্কার পানিতে ছেড়ে দিতে হবে।
ঘ. উপকরণের নাম : ম্যালাকাইট গ্রিন ।
প্রয়োগের উদ্দেশ্য : ছত্রাকজনিত রোগের জন্য ।
প্রয়োগ যাত্রা : ২ মি. গ্রাম/লি./ সপ্তাহ এভাবে সপ্তাহে ১ বার মোট ৩ সপ্তাহ পর্যন্ত ।
প্রয়োগ পদ্ধতি : ১ লিটার পানিতে ২ মি.লি. গ্রাম ম্যালাকাইট গ্রিন যোগ করে দ্রবণ তৈরি করে উক্ত দ্রবণে আক্রান্ত মাছকে সপ্তহে ১ বার, মোট ৩ বার (২ ঘণ্টা) বা সহ্য করার মতো সময় রেখে পরিষ্কার পানিতে ছেড়ে
দিতে হবে ।
ঙ. উপকরণের নাম : ডিপ্টারেক্স বা সমগোত্রীয় ।
প্রয়োগের উদ্দেশ্য : আরগুলোসিস বা মাছের উকুনজনিত রোগের জন্য ।
প্রয়োগ মাত্রা ১০ গ্রাম / শতাংশ/ ফুট পানির জন্য ।
প্রয়োগ পদ্ধতি : প্রয়োজনীয় মাত্রায় ডিপটারেক্স সুবিধাজনক পাত্রে পানিতে গুলিয়ে সমস্ত পুকুরে সপ্তাহে ১ বার করে, পর পর ৩ সপ্তাহ ছিটিয়ে দিতে হবে।
চ. উপকরণের নাম : সুমিথিয়ন বা সমগোত্রীয় ।
প্রয়োগের উদ্দেশ্য : আরগুলোসিস বা মাছের উকুনজনিত রোগের জন্য ।
প্রয়োগ মাত্রা : ৩ মি. লি. / শতাংশ/ ফুট পানির জন্য ।
প্রয়োগ পদ্ধতি : প্রয়োজনীয় মাত্রায় সুমিথিয়ন সুবিধাজনক পাত্রে পানিতে গুলিয়ে সমস্ত পুকুরে সপ্তাহে ১ বার
করে পর পর ৩ সপ্তাহ ছিটিয়ে দিতে হবে ।
প্রশ্নমালা-৪
এক কথায় উত্তর দাও
১। রাক্ষুসে মাছ দমনের জন্য রোটননের মাত্রা লিখ?
২। ঘোলাত্ব দূরীকরণের উপায় কী?
৩। শেওলা ও পরজীবী নিয়ন্ত্রণে কি ব্যবহার করা হয়?
৪। পোনা কীভাবে শোধন করা হয়?
৫। রোগ দমনের জন্য কী কী রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার হয়?
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
১। প্রণোদিত প্রজননে কী কী হরমোন ব্যবহৃত হয়? ২। প্রণোদিত প্রজননে কী কী রাসায়নিক দ্রব্যাদি ব্যবহৃত হয়?
৩। হ্যাচারি জীবাণুমুক্ত করার জন্য কী কী রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করা হয় ?
৪। পানি কীভাবে শোধন করা হয়?
রচনামূলক প্রশ্ন
১। বিভিন্ন প্রকার উত্তেজক পদার্থের নাম, প্রাপ্তিস্থান, প্রকৃতি ও উৎসের বর্ণনা দাও।
আরও দেখুন: