আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় – সুস্থ ও সবল পোনা চেনার উপায় । যা ” পুকুরের গলদা চিংড়ি পোনা মজুদ ” অধ্যায়ের অন্তর্ভুক্ত ।
শিক্ষা জাতীয় জীবনের সর্বতোমুখী উন্নয়নের পূর্বশর্ত। দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে বাংলাদেশকে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রয়োজন সুশিক্ষিত-দক্ষ মানব সম্পদ। কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা দক্ষ মানব সম্পদ উন্নয়ন, দারিদ্র বিমোচন, কর্মসংস্থান এবং আত্মনির্ভরশীল হয়ে বেকার সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।
বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার ব্যাপক প্রসারের কোনো বিকল্প নেই। তাই ক্রমপরিবর্তনশীল অর্থনীতির সঙ্গে দেশে ও বিদেশে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত দক্ষ জনশক্তির চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ কারণে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) স্তরের শিক্ষাক্রম ইতোমধ্যে পরিমার্জন করে যুগোপযোগী করা হয়েছে।
সুস্থ ও সবল পোনা চেনার উপায়
সুস্থ ও সবল গোনা চেনার উপায়
– সুস্থ ও সবল পোস্ট-লার্ভার রং সাধারণত হালকা বাদামি বা স্বাচ্ছ হয়ে থাকে। তবে দুর্বল ও পীড়িত পোনার রং লালচে বা নীল বর্ণের হয়ে থাকে।
– সুস্থ ও সবল পোনা সক্রিয়ভাবে সাঁতার কাটতে পারে। এসব পোনা পাত্রের ছায়াযুক্ত স্থান ও টেপের পানির প্রতি সহজেই আকৃষ্ট হয়। রোগাক্রান্ত পোনা পাত্রের মধ্যে সাধারণত সক্রিয় থাকে না এবং পাত্রের মাঝখানে জমাট বেঁধে থাকে।

– একটি প্লাস্টিক গামলা বা অ্যালুমিনিয়াম পাত্রের পানিসহ পোনা রেখে হাত নিয়ে পাত্রের পানিতে ঘূর্ণন সৃষ্টি করলে যদি পোনা গাত্রের মাঝখানে জমা হয় তবে বুঝতে হবে পাত্রস্থিত পোনা দুর্বল।
– পোনা রাখা পাত্রের গায়ে টোকা দিলে সবল পোনা খুব দ্রুত মরে পড়ে এবং অনেক সময় লাফ দিয়ে পাত্রের বাইরে পড়ে যায়।
– সুস্থ ও সবল পোনা নিয়মিতভাবে খোলস পাল্টায় ফলে এদের গাত্রবর্ণ বাচ্ছ ও পরিস্কার দেখায়। সবল পোনার পেটে খাদ্য দৃশ্যমান হয়। দুর্বল পোনা নোংরা থাকে এবং মাঝে মধ্যে কালো দেখা যায়।
আরও দেখুনঃ