Site icon Fisheries Gurukul [ মৎস্য গুরুকুল ] GOLN

চুন প্রয়োগে সতর্কতা

চুন প্রয়োগে সতর্কতা

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় চুন প্রয়োগে সতর্কতা – যা রুই জাতীয় মাছের মিশ্রচাষে পোনা মজুদপূর্ব ব্যবস্থাপনা এর অন্তর্ভুক্ত।

চুন প্রয়োগে সতর্কতা

 

চুন প্রয়োগে সতর্কতা

সার প্রয়োগ :

পুকুরে সার-প্রয়োগ করা হয় পরোক্ষভাবে মাছের খাদ্য তৈরিতে সহায়তা করার জন্য । সার-প্রয়োগের ফলে পুকুরের পানির উর্বরতা শক্তি বৃদ্ধির পাশাপাশি উদ্ভিদ ও প্রাণিকণা বৃদ্ধি পায়। ফলে পুকুরে মাছের উৎপাদনও বৃদ্ধি পায়। প্রাকৃতিক খাদ্য থেকে মাছ তাদের আমিষ চাহিদার ৪০-৭০% পূরণ করতে পারে।

 

গুগোল নিউজে আমাদের ফলো করুন

 

কার্পজাতীয় মাছের প্রধান প্রাকৃতিক খাদ্য হচ্ছে প্ল্যাংকটন। প্ল্যাংকটন ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া, পুকুরের তলার কীট প্রভৃতি মাছের প্রিয় খাদ্য। এসব প্ল্যাংকটন ও জীবের বেঁচে থাকা ও বৃদ্ধি সাধনের জন্য পুকুরে পুষ্টিকারক উপাদানসমূহ সরবরাহ করতে হয়। পুষ্টিকারক উপাদানসমূহের মধ্যে কার্বন, অক্সিজেন, হাইড্রোজেন, নাইট্রোজেন, ফসফরাস, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, সালফার, লৌহ, ম্যাগনেসিয়াম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এসব পদার্থ বাজারে সরাসরি পাওয়া যায় না। তা বাণিজ্যিকভাবে দু’ধরণের যৌগের আকারে সার হিসেবে পাওয়া যায়। যেমন- জৈব সার ও অজৈব বা রাসায়নিক সার।

জৈব সার :

জীবদেহ থেকে প্রাপ্ত সারকে জৈব সার বলে। যেমন- গোবর, কম্পোস্ট সার প্রভৃতি।

 

 

অজৈব বা রাসায়নিক সার :

সুনির্দিষ্ট উপাদান সমৃদ্ধ যেসব সার কৃত্রিম উপায়ে কারখানাতে প্রস্তুত করা হয়ে থাকে তাদের অজৈব বা রাসায়নিক সার বলে। যেমন- ইউরিয়া, টিএসপি, পটাশ ইত্যাদি। পুকুরে সার প্রয়োগের মাত্রা নিম্নলিখিত বিষয়ের ওপর নির্ভরশীল।

আরও দেখুন:

Exit mobile version