আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় – গলদা চিংড়ির রোগ ব্যবস্থাপনা অধ্যায়ের প্রশ্নমালা। যা “গলদা চিংড়ির রোগ ব্যবস্থাপনা” অধ্যায়ের অন্তর্ভুক্ত ।
শিক্ষা জাতীয় জীবনের সর্বতোমুখী উন্নয়নের পূর্বশর্ত। দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে বাংলাদেশকে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রয়োজন সুশিক্ষিত-দক্ষ মানব সম্পদ। কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা দক্ষ মানব সম্পদ উন্নয়ন, দারিদ্র বিমোচন, কর্মসংস্থান এবং আত্মনির্ভরশীল হয়ে বেকার সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।
বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার ব্যাপক প্রসারের কোনো বিকল্প নেই। তাই ক্রমপরিবর্তনশীল অর্থনীতির সঙ্গে দেশে ও বিদেশে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত দক্ষ জনশক্তির চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ কারণে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) স্তরের শিক্ষাক্রম ইতোমধ্যে পরিমার্জন করে যুগোপযোগী করা হয়েছে।
গলদা চিংড়ির রোগ ব্যবস্থাপনা অধ্যায়ের প্রশ্নমালা
প্রশ্নমালা
এক কথায় উত্তর দাও
১. চিংড়ি পুকুরের পরিবেশের কোন অবস্থায় বসবাস করে?
২. চিংড়ির স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য পানির অনুকূল তাপমাত্রা কত হওয়া উচিত?
৩. চিংড়ির স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য পানিতে অক্সিজেনের মাত্রা কত হওয়া উচিত?
৪. পানির তাপমাত্রা কত হলে চিংড়ি রোগাক্রান্ত হয়ে পড়ে?
৫. চিংড়ির রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণুসমূহকে কয়টি শ্রেণীতে ভাগ করা যায়?
৬. ব্যাকটেরিয়া কোন ধরনের জীব?।
৭. কাইটিনোভরাস ব্যাকটেরিয়া চিংড়ির দেহের কোথায় আক্রমণ করে?
৮. চিংড়ির এন্টেনা ও সন্তরণ পদ খসে পড়া রোগের কারণ কি?

সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
১. চিংড়ির রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণুসমূহের নাম লেখ।
২. চিংড়ির রোগ প্রতিকারে ব্যবহৃত অ্যান্টিবায়োটিকের নাম লেখ।
৩. চিংড়ির রোগ সৃষ্টিতে ব্যবস্থাপনা ত্রুটিগুলো কী কী?
৪. চিংড়ির রোগ দমনে পটাসিয়াম পারম্যাঙ্গানেটের ব্যবহারবিধি লেখ।
৫. চিংড়ির রোগের সাধারণ লক্ষণগুলো লেখ।
রচনামূলক প্রশ্ন
১. চিংড়ির রোগ ও রোগের কারণসমূহ বর্ণনা কর।
২. চিংড়ির রোগ প্রতিরোধের উপায়সমূহ বর্ণনা কর।
৩. চিংড়ির এন্টেনা ও সন্তরণ পদ খসে পড়া রোগ, শেল শক্ত হওয়া রোগ, গায়ে শেওলা পাড় রোগ এবং কালো ফুলকা রোগ বর্ণনা কর।
আরও দেখুনঃ