আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় – গলদা চিংড়ির চাষ অধ্যায়ের প্রশ্নমালা । যা ” গলদা চিংড়ি চাষ ” অধ্যায়ের অন্তর্ভুক্ত ।
শিক্ষা জাতীয় জীবনের সর্বতোমুখী উন্নয়নের পূর্বশর্ত। দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে বাংলাদেশকে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রয়োজন সুশিক্ষিত-দক্ষ মানব সম্পদ। কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা দক্ষ মানব সম্পদ উন্নয়ন, দারিদ্র বিমোচন, কর্মসংস্থান এবং আত্মনির্ভরশীল হয়ে বেকার সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।
বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার ব্যাপক প্রসারের কোনো বিকল্প নেই। তাই ক্রমপরিবর্তনশীল অর্থনীতির সঙ্গে দেশে ও বিদেশে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত দক্ষ জনশক্তির চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ কারণে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) স্তরের শিক্ষাক্রম ইতোমধ্যে পরিমার্জন করে যুগোপযোগী করা হয়েছে।
গলদা চিংড়ির চাষ অধ্যায়ের প্রশ্নমালা
প্রশ্নমালা
এক কথায় উত্তর দাও
১. কোন সময় থেকে বাংলাদেশে চিংড়ি চাষ শুরু হয়?
২. বাংলাদেশে হেক্টর প্রতি গলদা চিংড়ির গড় উৎপাদন কত?
৩. বাংলাদেশে বর্তমানে মোট কত হেক্টর জমিতে গলদা চিংড়ি চাষ হচ্ছে?
৪. বিশ্বের মোট উৎপাদিত গলদা চিংড়ির কত ভাগ বাংলাদেশে উৎপাদিত হয়?
৫. বাংলাদেশে কয়টি পদ্ধতিতে গলদা চিংড়ি চাষ হয়?
৬. গলদা খামারের পার্শ্বস্থ বাঁধে কী চাষ করা হয়?
৭. গলদা চিংড়ি বাজারজাতকরণের উপযোগী হতে কত সময় লাগে?
৮. নিবিড় চাষ পদ্ধতিতে প্রতি বর্গমিটারে কয়টি পোনা মজুদ করা হয়?

সংক্ষিত প্রশ্ন
১. রপ্তানিযোগ্য ৩টি স্বাদু পানির চিংড়ির নাম লেখ।
২. বাংলাদেশের চিংড়ি চাষ এলাকার পরিমাণ সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখ।
৩. চিংড়ির উন্নত হালকা চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে লেখ।
৪. চিংড়ির আধানিবিড় চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখ।
রচনামূলক প্রশ্ন
১. বাংলাদেশের অর্থনীতিতে চিংড়ি সম্পদের ভূমিকা বর্ণনা কর।
২. বাংলাদেশের গলদা চিংড়ি চাষের গুরুত্ব বর্ণনা কর।
৩. গলদা চিংড়ি চাষের সুবিধাগুলো বর্ণনা কর।
আরও দেখুনঃ